বৃহস্পতিবার, ৫ই জুন, ২০২৫| বিকাল ৩:৩৮

বাণিজ্য যুদ্ধের মধ্যে চীন বোয়িং থেকে উড়োজাহাজ কেনা বন্ধ করল

প্রতিবেদক
staffreporter
এপ্রিল ১৬, ২০২৫ ৭:১৪ অপরাহ্ণ
বাণিজ্য যুদ্ধের মধ্যে চীন বোয়িং থেকে উড়োজাহাজ কেনা বন্ধ করল

বাণিজ্য যুদ্ধের মধ্যে চীন বোয়িং থেকে উড়োজাহাজ কেনা বন্ধ করল

বিশ্বের দুই অর্থনৈতিক মহাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ নতুন মোড় নিয়েছে। চীন তার বিমান সংস্থাগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বিমান নির্মাতা কোম্পানি বোয়িং থেকে উড়োজাহাজ কেনা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এনডিটিভি এই তথ্য জানিয়েছে। এই পদক্ষেপকে বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক শুল্ক নীতির প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বাণিজ্য যুদ্ধের পটভূমি

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে। ট্রাম্পের ঘোষিত ‘পারস্পরিক শুল্ক’ নীতির অধীনে যুক্তরাষ্ট্র চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যের উপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে। এর জবাবে চীনও মার্কিন পণ্যের উপর ১২৫ শতাংশ প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করেছে, যাকে বেইজিং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ককে ‘বেআইনি’ বলে উল্লেখ করেছে।

এই শুল্কযুদ্ধের ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কে চরম অবনতি ঘটেছে। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের সাম্প্রতিক এই সিদ্ধান্ত বোয়িং থেকে উড়োজাহাজ কেনা বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বেইজিংয়ের কৌশলগত পদক্ষেপের একটি অংশ। এছাড়া, চীন তার বিমান সংস্থাগুলোকে মার্কিন কোম্পানিগুলো থেকে বিমান-সম্পর্কিত সরঞ্জাম এবং যন্ত্রাংশ কেনাও স্থগিত করতে বলেছে।

বোয়িংয়ের উপর প্রভাব

বোয়িং যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ শিল্পের একটি প্রধান স্তম্ভ এবং বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বিমান নির্মাতা কোম্পানি। চীন বোয়িংয়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার, কারণ চীনের দ্রুত বর্ধনশীল বিমান চলাচল খাত বছরের পর বছর ধরে বোয়িংয়ের উড়োজাহাজের বড় ক্রেতা ছিল। চীনের এই সিদ্ধান্ত বোয়িংয়ের ব্যবসায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।

ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, চীন সরকার বোয়িং জেট ভাড়া করা বিমান সংস্থাগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তার পরিকল্পনা করছে, যাতে উড়োজাহাজ কেনা বন্ধ করার ফলে সৃষ্ট উচ্চ খরচের চাপ কমানো যায়। এই পদক্ষেপ চীনের বিমান চলাচল খাতের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে, কারণ তারা বিকল্প উৎস থেকে উড়োজাহাজ সংগ্রহের দিকে ঝুঁকতে পারে, যেমন ইউরোপের এয়ারবাস বা চীনের নিজস্ব বিমান নির্মাতা কোম্পানি কম্যাক।

চীনের কৌশল

চীনের এই সিদ্ধান্তকে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির বিরুদ্ধে একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বোয়িংয়ের মতো একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ব্যবসা স্থগিত করার মাধ্যমে চীন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে চাপ সৃষ্টি করতে চাইছে। বোয়িং শুধু যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি হাজার হাজার কর্মসংস্থানের সঙ্গেও জড়িত। চীনের এই পদক্ষেপ বোয়িংয়ের উৎপাদন ও বিক্রয়ে প্রভাব ফেলার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ শিল্পের উপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।

এছাড়া, চীনের এই সিদ্ধান্ত তার নিজস্ব বিমান নির্মাণ শিল্পকে উৎসাহিত করার একটি অংশ হতে পারে। চীনের কম্যাক কোম্পানি ইতিমধ্যে বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ নির্মাণে কাজ করছে, এবং বোয়িংয়ের উপর নির্ভরতা কমানোর মাধ্যমে চীন তার দেশীয় শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে চাইছে।

বৈশ্বিক প্রভাব

ট্রাম্পের শুল্ক নীতি এবং চীনের প্রতিক্রিয়া বিশ্ব বাজারে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। শুল্কযুদ্ধের ফলে বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত হচ্ছে, এবং অনেক দেশ এই দুই মহাশক্তির মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে পড়ছে। ইউরোপ, এশিয়া এবং অন্যান্য অঞ্চলের দেশগুলো এই বাণিজ্য যুদ্ধের প্রভাব থেকে মুক্ত নয়।

মার্কিন কংগ্রেসের কিছু সদস্য ইতিমধ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নীতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা মনে করছেন, এই শুল্ক বৈশ্বিক বাণিজ্যের ক্ষতি করছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব শিল্পের উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বোয়িংয়ের ক্ষেত্রে চীনের সিদ্ধান্ত এই সমালোচনাকে আরও জোরালো করতে পারে।

চীনের বিমান চলাচল খাতের চ্যালেঞ্জ

চীনের বিমান চলাচল খাত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল খাতগুলোর মধ্যে একটি। দেশটির ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং পর্যটন শিল্পের প্রসারের কারণে উড়োজাহাজের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। বোয়িংয়ের উপর নির্ভরতা কমানোর ফলে চীনকে বিকল্প উৎসের দিকে ঝুঁকতে হবে, যা তাদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।

ইউরোপের এয়ারবাস চীনের জন্য একটি সম্ভাব্য বিকল্প হলেও এয়ারবাসের উৎপাদন ক্ষমতা এবং ডেলিভারি সময়সূচি চীনের চাহিদা পূরণে সীমাবদ্ধতার মুখে পড়তে পারে। অন্যদিকে, চীনের নিজস্ব কম্যাক এখনো বোয়িং বা এয়ারবাসের মতো বিশ্বমানের উড়োজাহাজ উৎপাদনে পুরোপুরি প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠেনি।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের এই পদক্ষেপ শুধু বোয়িংয়ের জন্যই নয়, বৈশ্বিক বিমান চলাচল শিল্পের জন্যও একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ যদি আরও তীব্র হয়, তবে এটি অন্যান্য শিল্প এবং দেশগুলোর উপরও প্রভাব ফেলবে।

চীনের পক্ষ থেকে বোয়িংয়ের সঙ্গে ব্যবসা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত কূটনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সমাধান না হলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অনেকে মনে করছেন, আলোচনা ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এই সংকট নিরসনের চেষ্টা করা উচিত।

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধের ফলে বোয়িংয়ের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। চীনের এই সিদ্ধান্ত শুধু বোয়িংয়ের ব্যবসায়িক ক্ষতির কারণই নয়, বৈশ্বিক অর্থনীতি ও বিমান চলাচল শিল্পের উপরও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে। এই বাণিজ্য যুদ্ধ কোন দিকে যাবে, তা নির্ভর করছে দুই দেশের নেতৃত্বের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের উপর। তবে এটি স্পষ্ট যে, এই উত্তেজনা বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্য একটি বড় পরীক্ষা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মন্তব্য করুন
Spread the love

সর্বশেষ - বানিজ্য ও অর্থনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত
ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে প্রেম, ব্রেকআপ ও অনুশোচনার গল্পে মুখ খুললেন বিবেক ওবেরয়

ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে প্রেম, ব্রেকআপ ও অনুশোচনার গল্পে মুখ খুললেন বিবেক ওবেরয়

অ্যালেক্সাকে এআই দিয়ে আরও শক্তিশালী করছে অ্যামাজন

অ্যালেক্সাকে এআই দিয়ে আরও শক্তিশালী করছে অ্যামাজন

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের তৃতীয় পর্বের জন্য বাংলাদেশের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের তৃতীয় পর্বের জন্য বাংলাদেশের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

শুটিং ইউনিটের জন্য সতর্কবার্তা দিলেন নিলয় আলমগীর

শুটিং ইউনিটের জন্য সতর্কবার্তা দিলেন নিলয় আলমগীর

অর্থনীতির সংকট কাটিয়ে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট: বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ গত বছরের জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এক বছর পূর্ণ করতে চললেও দেশের অর্থনীতি এখনও স্থবিরতার মধ্যেই রয়েছে। মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগে স্থবিরতা, কর্মসংস্থান সংকট, রফতানি হ্রাস ও রাজস্ব ঘাটতির মতো বহু সমস্যা সামনে রেখে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করা হয়েছে। বাজেট প্রস্তুতের আগে অর্থ মন্ত্রণালয় যে আটটি প্রধান চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করেছে, তার মধ্যে রয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা, সামাজিক নিরাপত্তা বাড়ানো, রাজস্ব আয় বৃদ্ধি, বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়ন এবং এলডিসি উত্তরণে প্রস্তুতি। অর্থ বিভাগ জানিয়েছে, এবারের বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। একইসঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে উপকারভোগীর সংখ্যা ও ভাতার পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনাও থাকছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর ওপর যে চাপ তৈরি হয়েছে, তা সামাল দিতে কেবল সামাজিক সুরক্ষা বাড়ানোই যথেষ্ট নয়। নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ না থাকায় দেশের শিল্প খাতেও স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানিতে এলসি খোলার হার ৩০ শতাংশ কমেছে। শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ নেমে এসেছে ৪৮.৪১ শতাংশে এবং দেশে বর্তমানে বেকার সংখ্যা ২৭ লাখ ৩০ হাজার, যা এক বছরে বেড়েছে সোয়া তিন লাখ। বিদেশে কর্মী পাঠানোর হারও ২২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তবে আশার কথা হলো—রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে এবং মার্চ ও এপ্রিল মাসে তা রেকর্ড পরিমাণে পৌঁছেছে। এদিকে বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় সরকারের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যার মধ্যে এনবিআরের লক্ষ্য ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে এনবিআর মাত্র ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে পেরেছে, ফলে প্রায় ৬৫ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সরকার নতুন খাতে কর আরোপ এবং কর ব্যবস্থার অটোমেশন চালুর মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর চেষ্টা করছে। সরকারি ঋণের পরিমাণ এরইমধ্যে দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। নতুন বাজেট বাস্তবায়নে আরও ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে সুদ পরিশোধেই ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। তবে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা কিছুটা কমিয়ে বাজেট ঘাটতি সীমিত রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, উচ্চাভিলাষী এই বাজেট বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা। বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেনের মতে, বাজেটের আকার আরও ছোট ও বাস্তবসম্মত হলে তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব হতো। সিপিডির মোস্তাফিজুর রহমানের মতে, বাজেটের মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অগ্রাধিকার দিতে হবে। বৈদেশিক বাণিজ্যেও নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক, ভারতের পণ্যে নিষেধাজ্ঞা এবং বৈশ্বিক বাজারের অস্থিরতায় রফতানি কমেছে। আখাউড়া স্থলবন্দরের মতো সীমান্ত বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ পথগুলোর কার্যকারিতা কমে গেছে। এছাড়া, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং চাঁদাবাজি ও সাইবার হুমকির কারণে বিনিয়োগকারীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এমন অবস্থায় ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বিনিয়োগ সুরক্ষায় ‘ফাস্ট-ট্র্যাক অভিযোগ নিষ্পত্তি’ এবং ‘ই-কমার্স নিরাপত্তা ইউনিট’ গঠনের আহ্বান জানিয়েছে। এই সব বাস্তবতায় সরকারের সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো একটি বাস্তবসম্মত রোডম্যাপ তৈরি ও তার কার্যকর বাস্তবায়ন, যার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে গতি ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

পরিবর্তিত সময়সূচিতে ৪৬তম বিসিএস লিখিত ও ৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে

১ বলে ১৫ রান, বিপিএলে বিশ্বরেকর্ড

র‍্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডে নিয়োগ: আবেদন চলছে

র‍্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডে নিয়োগ: আবেদন চলছে

আজকের মুদ্রার হার (৪ জুন, ২০২৫)

আজকের মুদ্রার হার (৩ জানুয়ারি, ২০২৫)

রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠতা নিয়ে মার্কিনিদের উদ্বেগ

রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠতা নিয়ে মার্কিনিদের উদ্বেগ

বসুন্ধরা গ্রুপে ইলেকট্রিশিয়ান/মটর রিউইন্ডার পদে নিয়োগ