রবিবার, ২রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫| রাত ১০:০৪

গাজার ফিলিস্তিনিদের মিশর-জর্ডানে পাঠিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চান ট্রাম্প

প্রতিবেদক
staffreporter
জানুয়ারি ২৬, ২০২৫ ৩:৩০ অপরাহ্ণ
গাজার ফিলিস্তিনিদের মিশর-জর্ডানে পাঠিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চান ট্রাম্প

গাজার ফিলিস্তিনিদের মিশর-জর্ডানে পাঠিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চান ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি গাজা খালি করার একটি পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেছেন, যার লক্ষ্য হলো মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন, গাজাবাসীদের মিশর ও জর্ডানে সরিয়ে নিয়ে তাদের নতুন আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ইতোমধ্যে জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং মিশরের নেতার সঙ্গেও ফিলিস্তিনিদের গ্রহণের বিষয়ে কথা বলবেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি চাই মিশর তাদের গ্রহণ করুক। একই সঙ্গে জর্ডানও ফিলিস্তিনিদের কিছু অংশকে আশ্রয় দিক। এটি দীর্ঘদিন ধরে চলমান সংঘাতের একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে।”

ট্রাম্প আরও বলেন, গাজার প্রায় ১৫ লাখ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে ওই অঞ্চলে শান্তি ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তার ভাষায়, “ওই ভূখণ্ড শত বছর ধরে সংঘাতের কেন্দ্রস্থল হয়ে আছে। এই সমস্যার সমাধানে কিছু একটি হওয়া উচিত। গাজা এখন পুরোপুরি লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে। সেখানে প্রায় সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে এবং মানুষ প্রতিনিয়ত মারা যাচ্ছে।”

গাজার বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত করুণ। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে হামলার পর শুরু হওয়া সংঘাতে ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় গাজা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের হামলায় প্রায় ৪৭ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন এবং গাজার ২৪ লাখ মানুষের বেশিরভাগই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ধ্বংসপ্রাপ্ত এলাকায় বেঁচে থাকা মানুষগুলো জীবনের নিরাপত্তা ও বাসস্থানের জন্য এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

ট্রাম্প তার প্রস্তাবকে ‘সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি সমাধান’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “গাজাবাসীদের শান্তিতে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া প্রয়োজন। আমি চাই, কয়েকটি আরব দেশের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হোক।”

বর্তমানে গাজার অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে বসবাস করা প্রায় অসম্ভব। ধ্বংস হয়ে গেছে অধিকাংশ অবকাঠামো এবং পুনর্গঠনের জন্য প্রয়োজন বিপুল অর্থ ও দীর্ঘ সময়। ইসরায়েলের লাগাতার হামলা গাজার জনগণের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে এবং এই পরিস্থিতি সমাধানে ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে।গাজার ফিলিস্তিনিদের মিশর-জর্ডানে পাঠিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চান ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি গাজা খালি করার একটি পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেছেন, যার লক্ষ্য হলো মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন, গাজাবাসীদের মিশর ও জর্ডানে সরিয়ে নিয়ে তাদের নতুন আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ইতোমধ্যে জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং মিশরের নেতার সঙ্গেও ফিলিস্তিনিদের গ্রহণের বিষয়ে কথা বলবেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি চাই মিশর তাদের গ্রহণ করুক। একই সঙ্গে জর্ডানও ফিলিস্তিনিদের কিছু অংশকে আশ্রয় দিক। এটি দীর্ঘদিন ধরে চলমান সংঘাতের একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে।”

ট্রাম্প আরও বলেন, গাজার প্রায় ১৫ লাখ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে ওই অঞ্চলে শান্তি ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তার ভাষায়, “ওই ভূখণ্ড শত বছর ধরে সংঘাতের কেন্দ্রস্থল হয়ে আছে। এই সমস্যার সমাধানে কিছু একটি হওয়া উচিত। গাজা এখন পুরোপুরি লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে। সেখানে প্রায় সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে এবং মানুষ প্রতিনিয়ত মারা যাচ্ছে।”

গাজার বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত করুণ। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে হামলার পর শুরু হওয়া সংঘাতে ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় গাজা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের হামলায় প্রায় ৪৭ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন এবং গাজার ২৪ লাখ মানুষের বেশিরভাগই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ধ্বংসপ্রাপ্ত এলাকায় বেঁচে থাকা মানুষগুলো জীবনের নিরাপত্তা ও বাসস্থানের জন্য এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

ট্রাম্প তার প্রস্তাবকে ‘সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি সমাধান’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “গাজাবাসীদের শান্তিতে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া প্রয়োজন। আমি চাই, কয়েকটি আরব দেশের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হোক।”

বর্তমানে গাজার অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে বসবাস করা প্রায় অসম্ভব। ধ্বংস হয়ে গেছে অধিকাংশ অবকাঠামো এবং পুনর্গঠনের জন্য প্রয়োজন বিপুল অর্থ ও দীর্ঘ সময়। ইসরায়েলের লাগাতার হামলা গাজার জনগণের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে এবং এই পরিস্থিতি সমাধানে ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে।

মন্তব্য করুন
Spread the love

সর্বশেষ - সর্বশেষ